“আকাশ ভরা সূর্য তারা” ৷ ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল ৷ প্রথম অধ্যায়: (“The sky is full of suns and stars.” Class vi geography. Chapter One:)
“আকাশ ভরা সূর্য তারা” এক কথায় উত্তর:
1) আমাদের সৌর জগৎ কোন ছায়াপথের অন্তর্গত?
উত্তর – আকাশ গঙ্গা
2) নক্ষত্র কাকে বলে?
সৌর জগতের অন্তর্গত যে সব জোতিস্কের নিজস্ব আলো ও উত্তাপ আছে, তাদের নক্ষত্র বলে। যেমন – সূর্য
3) কোন রঙের তারার উষ্ণতা ও উজ্জ্বলতা সবচেয়ে বেশি?
উত্তর – সাদা রঙের
4) কোন রঙের তারার উষ্ণতা সবচেয়ে কম?
উত্তর – লাল রঙের
5) খালি চোখে আমরা কোন রঙের তারা গুলি দেখতে পায়?
উত্তর – সাদা রঙের
6) পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রের নাম কি?
উত্তর – সূর্য
7) সূর্যের পর পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকটতম নক্ষত্রের নাম কি?
উত্তর – প্রক্সিমা সেনটাউরি
8) সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব কত?
উত্তর – প্রায় 15 কোটি কিমি
9) পৃথিবী থেকে প্রক্সিমা সেনটাউরির দূরত্ব কত?
উত্তর – প্রায় 41 লক্ষ কোটি কিমি বা 4.2 আলোকবর্ষ
10) সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর – 8 মিনিট 20 সেকেন্ড
11) বায়ু শূন্য অবস্থায় আলোর গতিবেগ কত?
উত্তর – প্রতি সেকেন্ডে প্রায় 3 লক্ষ কিমি।
12) মহাবিশ্বে দূরত্ব পরিমাপ করতে কোন একক ব্যবহার করা হয়?
উত্তর – আলোকবর্ষ একক
13) নক্ষত্র মন্ডল বলতে কি বোঝ?
উত্তর – কাছাকাছি থাকা অনেক গুলি তারার একত্র সমাবেশ কে নক্ষত্র মন্ডল বলে। যেমন – সপ্তর্ষি মন্ডল, ক্যাসিওপিয়া প্রভৃতি।
14) ক্যাসিওপিয়া নক্ষএ মন্ডলের আকৃতি কি রূপ?
উত্তর – ইংরেজি M অক্ষরের মতো।
15) উত্তর আকাশে কোন তারা দেখা যায়?
উত্তর ধ্রুব তারা
16) কোন তারা দেখে নাবিকরা রাত্রিবেলা দিক নির্ণয় করতেন?
উত্তর – ধ্রুব তারা দেখে
17) সৌরজগৎ কাকে বলে?
উত্তর – সূর্য ও তার বিভিন্ন গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ প্রভৃতি কে নিয়ে তৈরি হয়েছে সৌরজগৎ।
18) সৌরজগতের কেন্দ্রে কি রয়েছে?
উত্তর – সূর্য
19) কত কোটি বছর আগে সূর্যের সৃষ্টি হয়েছে?
উত্তর – প্রায় 460 কোটি বছর আগে
20) সূর্যে কোন কোন গ্যাসের উপস্থিতি দেখা যায়?
উত্তর – হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম
21) সূর্য পৃথিবীর থেকে কত গুন বড়ো?
উত্তর – প্রায় 13 লক্ষ গুন
22) সৌরজগতের কয় টি গ্রহ আছে?
উত্তর – ৮ টি
23) সূর্যের সবচেয়ে কাছের ও দূরের গ্রহের নাম কি?
উত্তর – সবচেয়ে কাছের হল বুধ ও দূরের গ্রহ হল নেপচুন।
24) সৌর জগতের বৃহত্তম গ্রহের নাম কি?
উত্তর – বৃহস্পতি
25) দূরত্বের বিচারে পৃথিবী সূর্যের কততম গ্রহ?
উত্তর – তৃতীয়
26) সূর্য থেকে কি পরিমান আলো পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়?
উত্তর – সূর্য রশ্মির 200 কোটি ভাগের মাত্র এক ভাগ পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়।
27) সৌর কলঙ্ক বলতে কী বোঝো?
উত্তর – সূর্যের গায়ে যে সমস্ত জায়গা গুলির উষ্ণতা তুলনামূলকভাবে কম সে অঞ্চল গুলি কম উজ্জ্বল হয় বলে কালো রঙের দেখাই, এই অনুজ্জ্বল অংশ গুলিকে সৌর কলঙ্ক।
28) সূর্যের বাইরের অংশ কে কি বলে?
উত্তর – করোনা
29) সৌরঝড় কাকে বলে?
উত্তর – সূর্যের বাইরের অংশে বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন আয়নিত কণা গুলির মধ্যে বিস্ফোরণের ফলে সূর্য থেকে বিচ্ছুরিত তাপের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, একে সৌরঝড় বলে।
30) কত বছর অন্তর সৌরঝর হয়ে থাকে?
উত্তর – প্রতি 11 বছর অন্তর এই সৌর ঝরের প্রাবল্য বৃদ্ধি পায়।
31) সন্ধ্যা বেলা পশ্চিম আকাশে যে উজ্জ্বল জোতিস্ক কে মিটমিট করতে দেখা যায়, তাকে কি বলে?
উত্তর – সন্ধ্যা তারা
32) সন্ধ্যা তারা আসলে কি?
উত্তর – শুক্র গ্রহ
33) গ্রহ কাকে বলে ?
উত্তর – যে সব জ্যো তিস্কের নিজস্ব আলো ও উত্তাপ নেই, নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত হয়, তাদের গ্রহ বলে। যেমন – সৌর জগতের এই রকম ৮ টি গ্রহ রয়েছে।
34) সৌর জগতের অন্ত:স্থ গ্রহ কোন গুলি ?
উত্তর – বুধ, শুক্র, পৃথিবী ও মঙ্গল এই চারটি গ্রহ কে অন্ত:স্থ গ্রহ বলে।
35) সৌর পরিবারের বহিঃস্থ গ্রহ কোন গুলি?
উত্তর – বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন গুলি বহিঃস্থ গ্রহ নামে পরিচিত।
36) কোন গ্রহ পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে আবর্তন করে?
উত্তর – শুক্র গ্রহ
37) পৃথিবী কোন দিকে থেকে কোন দিকে আবর্তন করে?
উত্তর – পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে
38) পৃথিবীর নিকট তম গ্রহের নাম কি ?
উত্তর – শুক্র গ্রহ
39) সৌরজগতের উষ্ণ তম গ্রহের নাম কি ?
উত্তর – শুক্র গ্রহ
40) নীল গ্রহ কাকে বলে?
উত্তর – পৃথিবীকে
41) পৃথিবীর গড় উষ্ণতা কত ?
উত্তর – 15 ডিগ্রি সেলসিয়াস
42) পৃথিবীর নিজের চারদিকে একবার আবর্তন করতে কত সময় লাগে?
উত্তর – 23 ঘন্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড
43) পৃথিবীর সূর্যের চারিদিকে একবার পরিক্রমণ করতে কত সময় লাগে?
উত্তর – 365 দিন 6 ঘন্টা 48 মিনিট 46 সেকেন্ড
44) লাল গ্রহ কাকে বলে?
উত্তর – মঙ্গল কে
45) কোন গ্রহের মাধ্যাকর্ষন শক্তির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি?
উত্তর – বৃহস্পতি গ্রহের
46) সৌরজগতের অন্তর্গত কোন গ্রহের বলয় আছে?
উত্তর – শনিগ্রহের
47) ইউরেনাস গ্রহের রং সবুজ কেন?
উত্তর – এই গ্রহে প্রচুর পরিমাণে মিথেন গ্যাস থাকায় সবুজ রঙের দেখতে হয়।
48) পৃথিবীর শীতল তম গ্রহের নাম কি ?
উত্তর – ইউরেনাস
49) বামন গ্রহ কাকে বলা হয়?
উত্তর – প্লুটো কে
50) উপগ্রহ কাকে বলে?
উত্তর – নিজস্ব আলো ও উত্তাপ হীন যে সমস্ত জ্যোতিষ্ক গ্রহের আকর্ষণে গ্রহের চারদিকে ঘোরে, তাদের উপগ্রহ বলে। যেমন – পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ।
51) পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব কত ?
উত্তর – 3 লক্ষ 84 হাজার কিমি
52) চাঁদের মাধ্যাকর্ষন শক্তির পরিমাণ কত ?
উত্তর – পৃথিবীর 6 ভাগের 1 ভাগ।
53) চাঁদের পৃথিবীর চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে কত সময় লাগে?
উত্তর – প্রায় 27 দিন 8 ঘন্টা
54) মঙ্গল গ্রহের কয় টি উপগ্রহ ও কি কি?
উত্তর – দুটি, ডাইমোস ও ফোবোস
55) সৌর জগতের বৃহত্তম উপগ্রহের নাম কি?
উত্তর – শনি গ্রহের টাইটান
56) মিরান্ডা কোন গ্রহের উপগ্রহ?
উত্তর – ইউরেনাস গ্রহের
57) ট্রাইটন কোন গ্রহের উপগ্রহ?
উত্তর – নেপচুন
58) চন্দ্রকলা কাকে বলে?
উত্তর – মাসের বিভিন্ন সময়ে চাঁদের আলোকিত অংশের বাড়া কমা কে বলে চন্দ্রকলা।
59) চান্দ্র মাস কাকে বলে?
উত্তর – একটি পূর্ণিমা থেকে অপর পূর্ণিমা পর্যন্ত অর্থাৎ পৃথিবীর চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে চাঁদের যে সময় লাগে, তাকে চান্দ্র মাস বলে।
60) সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহানুপুঞ্জের নাম কি?
উত্তর – সেরেস
61) ধূমকেতু কাকে বলে?
উত্তর – ঝাঁটার মতো লেজ বিশিষ্ট উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক কে ধূমকেতু বলে।
62) পৃথিবী থেকে হ্যালির ধূমকেতু কত বছর অন্তর অন্তর দেখা যায়?
উত্তর – 76 বছর অন্তর
63) কত সালে কিউরিও সিটি রোভার মঙ্গল গ্রহে অবতরণের করে?
উত্তর – 2012 সালে
64) ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের নাম কি?
উত্তর – ইসরো
65) ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহের নাম কি?
উত্তর – আর্য ভট্ট
66) ভারতের প্রথম মহাকাশচারী কে ছিলেন?
উত্তর – রাকেশ শর্মা
67) ভারতের চন্দ্রায়ন -1 কত সালে চাঁদে অবতরণ করে?
উত্তর – 2008 সালে
68) কোন প্রাণী প্রথম মহাকাশে যায়?
উত্তর – লাইকা নামে একটি কুকুর
69) পৃথিবীর প্রথম মহাকাশচারী কে ছিলেন?
উত্তর – ইউরি গ্যাগারিন
70) প্রথম মহিলা মহাকাশচারীর নাম কি ছিল?
উত্তর – ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা
71) কারা প্রথম চাঁদে অবতরণ করেন?
উত্তর – নীল আমস্ট্রং ও এডুইন অলড্রিন
72) শনি ছাড়া সৌরজগতের আর কোন গ্রহের বলয় আছে?
উত্তর – ইউরেনাস গ্রহের
73) সৌর পরিবারের প্রধান নক্ষত্র টির নাম কি?
উত্তর – সূর্য
“আকাশ ভরা সূর্য তারা” সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:
1. তারারা মিটমিট করে কেন?
উত্তরঃ- তারারা পৃথিবী থেকে বহু দূরে অবস্থান করছে। পৃথিবীকে চারদিক থেকে বায়ুমণ্ডল ঘিরে রেখেছে। এই বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তর ভেদ করে তারাগুলির আলো আমাদের চোখে পৌঁছানোর আগে কেঁপে যায় ফলে তারারা মিটমিট করে বলে আমাদের মনে হয়। তবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে থেকে দেখলে এদের স্থির আলোর বিন্দু হিসেবে দেখা যাবে।
2. খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকাতে নেই কেন?
উত্তরঃ- সূর্য থেকে যে তীব্র আলোকরশ্মি নির্গত হয়, তার মধ্যে অনেক ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মিও থাকে৷ খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকালে তীব্র আলোকরশ্মি ও ওইসব ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাবে চোখের রেটিনার ক্ষতি হতে পারে, এমনকি পুড়ে যেতেও পারে।
3. মহাবিশ্ব (UNIVERSE) কাকে বলে?
উত্তরঃ- দিনের বেলায় সূর্য আর রাতের বেলায় আকাশের চাঁদ আমরা দেখতে পাই এ ছাড়াও অসংখ্য আলোকবিন্দু দেখতে পায় যেগুলি জ্যোতিষ্ক নামে পরিচিত কোটি কোটি জ্যোতিষ্ক অর্থাৎ গ্রহ উপগ্রহ নক্ষত্র ধূলিকণা গ্যাস রয়েছে ভাসমান অবস্থায় অর্থাৎ শূন্যস্থানে এই সমস্ত কিছুকে এক কথায় বলা হয় মহাবিশ্ব।
4. নীহারিকা (NEBULA) কাকে বলে?
উত্তরঃ- মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় যে অসংখ্য ধূলিকণা ও গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ তৈরি হয় তাকে নীহারিকা বলে।
5. ছায়াপথ (GALAXY) কাকে বলে?
উত্তরঃ- মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় লক্ষ লক্ষ নক্ষত্র গুলি পেঁচানো ডিম্বাকার আকৃতির একটি পথ তৈরি করে তাকে ছায়াপথ বলা হয়।
6. আকাশগঙ্গা (MILKY WAY) কাকে বলে?
উত্তরঃ- ছায়াপথের মত সূর্য পৃথিবী অন্যান্য গ্রহ গুলি আকাশ গঙ্গা নামে পরিচিত, ইহা প্রায় 10 হাজার কোটি ধূলিকণা নিয়ে আকাশ গঙ্গা একটা বিরাট প্যাঁচানো ছায়াপথ তৈরি হয়েছে।
7. নক্ষত্র (CONSTELLATION) কাকে বলে?
উত্তরঃ- যে সমস্ত গ্যাসীয় অগ্নিপিন্ড এর নিজস্ব আলো ও উত্তাপ আছে তাদের নক্ষত্র বলা হয়।
যেমন- তারা, সূর্য।
8. তারার রং কেমন?
উত্তরঃ- কোন তারা কতটা উত্তপ্ত, রং দেখে বোঝা যায়। ছোটো লাল তারার উন্নতা সবথেকে কম। আকাশে এরকম তারার সংখ্যা সবথেকে বেশি। মাঝারি হলুদ তারার উন্নতা আর একটু বেশি। বিরাট নীল তারার উদ্বুতা প্রচণ্ড বেশি, এবং বেশ উজ্জ্বল। আর প্রকাণ্ড সাদা তারার উন্নতা এবং উজ্জ্বলতা দুটোই সবথেকে বেশি। খালিচোখে আমরা এই তারাগুলোকেই দেখতে পাই।
9. তারারা কত আলোকবর্ষ দূরে আছে?
উত্তরঃ- তারারা কোটি কোটি কিলোমিটার দূরে রয়েছে। সূর্যের পরেই আমাদের সবথেকে কাছের তারা প্রক্সিমা সেনটাউরি রয়েছে প্রায় ৪১ লক্ষ কোটি কিমি দূরে। সে তুলনায় সূর্য অনেক কাছে আছে, দুরত্ব মাত্র ১৫ কোটি কিমি। তাই সূর্যকে বড়ো আগুনের থালার মতো দেখায়। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছোতে সময় লাগে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড। অর্থাৎ বায়ুশূণ্য অবস্থায় আলোর গতিবেগ ১ সেকেন্ডে প্রায় ৩০০,০০০ কিমি। এই গতিবেগে ১ বছরে আলো যতটা দুরত্ব পার হয়, তা হলো এক আলোকবর্ষ (Light year)। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের বিভিন্ন নক্ষত্র, ছায়াপথের দূরত্ব এই ‘আলোকবর্ষ’ এককে পরিমাপ করেন। এই এককে প্রক্সিমা সেনটাউরির দূরত্ব পৃথিবী থেকে ৪.২ আলোকবর্ষ।
10. নক্ষত্রমন্ডল কাকে বলে?
উত্তরঃ- পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা তারাগুলোকে কাল্পনিকভাবে যোগ করলে বিভিন্ন আকৃতির তৈরি হয় এরকম এক একটা তারার যাকে বলে নক্ষত্র মন্ডল।
11. সপ্তর্ষিমণ্ডল কাকে বলে?
উত্তরঃ- নক্ষত্র মন্ডল কে একটি কাল্পনিক রুপ কথা ভেবে মানুষ অনেক গল্প তৈরি করে উত্তর আকাশে সাতটি উজ্জ্বল তারা আমরা দেখতে পাই আর তারা গুলোকে একসঙ্গে সপ্তর্ষি মন্ডল বলা হয়। নক্ষত্রপুঞ্জ ও কে কালপুরুষ বলে কল্পনা করা হয়ে থাকে কালপুরুষ হল এক সাহসী শিকারি।
12. ধ্রুবতারা কাকে বলে?
উত্তরঃ- উত্তর আকাশে উজ্জ্বল মিটমিটিয়ে যে সন্ধের সময় তারা দেখতে পাওয়া যায় তাকে ধ্রুবতারা বলা হয়। রাতের কালো আকাশে হাজার হাজার তারাকে শুধুই কতকগুলো আলোর বিন্দু মনে হয়।
13. টেলিস্কোপ কী?
উত্তরঃ- প্রতিটা টেলিস্কোপের জন্য তৈরি করতে হয় বিরাট গোলাকার গম্বুজ, যাকে ‘মানমন্দির’ (Observatory) বলে। শক্তিশালী টেলিস্কোপ এর মাধ্যমে দুশো কোটি আলোকবর্ষ দুরের তারাও দেখা যায়।
14. পৃথিবী থেকে হ্যালির ধূমকেতু 76 বছর বাদে বাদে দেখা যায়। 1986 সালে একে শেষ দেখা। আবার কত সালে দেখা যাবে বলোতো?
উত্তরঃ- পৃথিবী থেকে হ্যালির ধূমকেতু 76 বছর বাদে বাদে দেখাযায়। 1986 সালে একে শেষ দেখা গেছে| আবার 2062 সালে দেখা যাবে।
Post Comment